অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ছাত্রলীগ
ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ছাত্রলীগের ধারবাহিক কার্যক্রম
একের পর এক ধারাবাহিক কার্যক্রম অব্যহত রেখেছে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ছাত্রলীগ।প্রথমত মাস্ক বিতরণ দিয়ে শুরু হলেও এখন সেটা পৌঁছায়ছে নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রীতে।
বিশ্বের ১৯৯ টি দেশ করোনাভাইরাসের থাবায়। এর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশও। জাতিসংঘ ইতোমধ্যে করোনা ভাইরাসকে মহামারী ঘোষণা করেছে। এ ভাইরাসের দ্রুত বিস্তার রোধে পুরো দেশ অঘোষিত লকডাউনের আওতায়। ফলে বেড়েছে অসহায়-ছিন্নমূল মানুষদের দুর্দশা।দেশের এমন সঙ্কটময় মুহুর্তে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ছাত্রলীগ।
ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ছাত্রলীগের উদ্যোগে অসহায়-দরিদ্রের মাঝে চাল, ডাল, সাবান আলুসহ নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়।একই সঙ্গে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল এলাকার বিভিন্ন স্থানে করোনা প্রতিরোধের জন্য জীবাণুনাশক স্প্রে করেছেন।
‘মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার করোনা প্রতিরোধ করবে ঠিক। কিন্তু অসহায়, ছিন্নমূল মানুষের দুর্দশা দেখবে কে? এই ভেবে নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্য নিয়ে দেশের ক্রান্তিকালে অতীতের ন্যায় অসহায়দের পাশে দাঁড়িয়েছে ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের অর্ন্তভুক্ত ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ছাত্রলীগ।
অন্যদিকে অসহায়দের উদ্দেশ্যে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ছাত্রলীগ খাদ্যদ্রব্য বিতরণকালে বলেন, আপনারা প্রয়োজন ছাড়া রাস্তায় বের হবেন না, আর রাস্তায় বের হওয়ার সময় অবশ্যই মাস্ক পরে বের হবেন।
এ নিয়ে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ছাত্রলীগের সভাপতি মেহেদী হাসান বলেন, অসহায় ও গরীব মানুষেরা দুমুঠো খাবারের উদ্দেশ্যে তারা রাস্তায় বের হন। যারা দিন মজুর তাদের তো আর মজুদ খাদ্য থাকে না, পেটের দায়ে তাদের রাস্তায় বের হতে হয়। তাই আমরা মনে করি দেশের এই মহামারি বিস্তার রোধে ও অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে সাহায্য করলে কিছুটা হলেও স্বস্থি ফিরিয়ে আনা যাবে। পাশাপাশি সমাজের বিত্তশালীদেরও এগিয়ে আসতে হবে। দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে অসহায় মানুষদের পাশে থাকার আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা।
তিনি বলেন, সামর্থবানরা যদি একটু একটু করে এসব অসহায় দরিদ্রদের পাশে দাঁড়ান তাহলে এসব অসহায় এই মহামারিতে রাস্তায় বের হবে না।
যতদিন পর্যন্ত না স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসে ততদিন পর্যন্ত মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহব্বানে ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের নির্দেশক্রমে কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।এছাড়া করোনা মোকাবেলায় ভয় না পেয়ে প্রতিটি মানুষকে আরো সচেতন হওয়া জরুরী বলে মনে করে তিনি।
একের পর এক ধারাবাহিক কার্যক্রম অব্যহত রেখেছে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ছাত্রলীগ।প্রথমত মাস্ক বিতরণ দিয়ে শুরু হলেও এখন সেটা পৌঁছায়ছে নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রীতে।
বিশ্বের ১৯৯ টি দেশ করোনাভাইরাসের থাবায়। এর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশও। জাতিসংঘ ইতোমধ্যে করোনা ভাইরাসকে মহামারী ঘোষণা করেছে। এ ভাইরাসের দ্রুত বিস্তার রোধে পুরো দেশ অঘোষিত লকডাউনের আওতায়। ফলে বেড়েছে অসহায়-ছিন্নমূল মানুষদের দুর্দশা।দেশের এমন সঙ্কটময় মুহুর্তে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ছাত্রলীগ।
ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ছাত্রলীগের উদ্যোগে অসহায়-দরিদ্রের মাঝে চাল, ডাল, সাবান আলুসহ নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়।একই সঙ্গে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল এলাকার বিভিন্ন স্থানে করোনা প্রতিরোধের জন্য জীবাণুনাশক স্প্রে করেছেন।
‘মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার করোনা প্রতিরোধ করবে ঠিক। কিন্তু অসহায়, ছিন্নমূল মানুষের দুর্দশা দেখবে কে? এই ভেবে নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্য নিয়ে দেশের ক্রান্তিকালে অতীতের ন্যায় অসহায়দের পাশে দাঁড়িয়েছে ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের অর্ন্তভুক্ত ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ছাত্রলীগ।
অন্যদিকে অসহায়দের উদ্দেশ্যে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ছাত্রলীগ খাদ্যদ্রব্য বিতরণকালে বলেন, আপনারা প্রয়োজন ছাড়া রাস্তায় বের হবেন না, আর রাস্তায় বের হওয়ার সময় অবশ্যই মাস্ক পরে বের হবেন।
এ নিয়ে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ছাত্রলীগের সভাপতি মেহেদী হাসান বলেন, অসহায় ও গরীব মানুষেরা দুমুঠো খাবারের উদ্দেশ্যে তারা রাস্তায় বের হন। যারা দিন মজুর তাদের তো আর মজুদ খাদ্য থাকে না, পেটের দায়ে তাদের রাস্তায় বের হতে হয়। তাই আমরা মনে করি দেশের এই মহামারি বিস্তার রোধে ও অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে সাহায্য করলে কিছুটা হলেও স্বস্থি ফিরিয়ে আনা যাবে। পাশাপাশি সমাজের বিত্তশালীদেরও এগিয়ে আসতে হবে। দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে অসহায় মানুষদের পাশে থাকার আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা।
তিনি বলেন, সামর্থবানরা যদি একটু একটু করে এসব অসহায় দরিদ্রদের পাশে দাঁড়ান তাহলে এসব অসহায় এই মহামারিতে রাস্তায় বের হবে না।
যতদিন পর্যন্ত না স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসে ততদিন পর্যন্ত মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহব্বানে ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের নির্দেশক্রমে কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।এছাড়া করোনা মোকাবেলায় ভয় না পেয়ে প্রতিটি মানুষকে আরো সচেতন হওয়া জরুরী বলে মনে করে তিনি।
No comments